শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা
মাল্টা ও কমলা চাষে ভাগ্য বদল একরামুলের

মাল্টা ও কমলা চাষে ভাগ্য বদল একরামুলের

লালমনিরহাটে কমলা ও মাল্টা চাষে অভাবনীয় সাফল্যের দেখা পেয়েছে নার্সারী ব্যবসায়ী একরামুল হক (৩৫)। দু’বছরে আয় করেছেন কোটি টাকার বেশী। করেছেন আলিশান বাড়ী, কিনেছেন গাড়ী।একরামুলের সাফল্যে এগিয়ে আসছে নতুন নতুন উদ্যোক্তা।

 

সরেজমিনে গিয়ে কথা হয় উদ্যক্তা ও ব্যবসায়ী একরামুলের সাথে তিনি জানান, গাছের প্রতি ভালোবাসা থেকে তিনি নার্সারির ব্যবসা শুরু করেন। এক পর্যায়ে নার্সারীর পাশাপাশি অতিরিক্ত জমি লিজ নিয়ে ফল ফলাদির বাগান করেন। ২০১৮ সালের দিকে লালমনিরহাট সদর উপজেলার হাড়ীভাঙ্গা এলাকায় ৬একর জায়গা বাণিজ্যিক ভাবে মাল্টা ও কমলার ২হাজার ৮শত চারাগাছ রোপণ করেন। এর মধ্যে ২৪শত বারী জাতের মাল্টার চারা বাকী ৪শর তর মধ্যে ২শত চায়না ও ২শত দার্জিলিং জাতের কমলা। ১৭০০ মাস বয়সে গাছগুলো ফল দেয়া শুরু করে। গত ২০২২ সালে ৭০লাখ আর চলতি বছর ৫০লাখের বেশী টাকার ব্যবসা করেছেন।

 

এ বিষয়ে লালমনিরহাট সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের নিজপাড়া ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিউটি রাণী বৈরাগী জানান, তিনি নার্সারী ব্যবসায়ী একরামুলকে ফল বাগান করার বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করেন। চারা লাগানো থেকে ফল আসা পর্যন্ত নানা রকমের পরামর্শ ও সার্বক্ষনিক সহযোগিতা করেছেন। তাঁর পাশাপাশি উপজেলা কৃষি অফিসের কর্মকর্তারা ও সব সময় সু-পরামর্শ দিয়ে এসেছেন।

 

একরামুলের দৃষ্টিনন্দন ফলবাগান দেখতে পরিবারসহ ঘুরতে আসছেন অনেকেই। বাগানে প্রায় ৫০জন লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। সেই সাথে জেলায় মাল্টা ও কমলার নতুন বাজার তৈরি হয়েছে। খুচরা ও পাইকারীভাবে সবাই সবার সাধ্যমত কিনতে পারছে এবং জেলার বাহিরে রংপুর, বগুড়া, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এসব মাল্টা ও কমলা বিক্রি হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone